- কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
- ময়মনসিংহের গৌরীপুরে উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুন দিবস (২৭ জানুয়ারী) সোমবার বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে প্রভাতফেরী, হারুন স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পন, মিলাদ-দোয়া মাহফিল দরিদ্র ভোজ ও আলোচনা সভার আযোজন করা হয়। এদিকে দীঘ ৪৫ বছর পর হারুন দিবসে নব প্রজন্মের কলেজ শিক্ষার্থীরা শহীদ হারুনের নামে কলেজ ভবন নির্মান ও হলের নামকরনের দাবীতে এক মানব বন্ধন কর্মসূচী পালন করেছে। ১৯৬৯ সালে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ১১দফা আন্দোলনের সময় ঢাকা নবকুমার ইনস্টিটিউট এর ছাত্র মতিউর রহমান পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে সারা দেশে ছাত্র আন্দোলনের নতুন মাত্রা যোগ হয়। আর এই বিােভের জের ধরেই ২৭ জানুয়ারী সোমবার সকাল ১১ টায় ময়মনসিংহের গৌরীপুর শহরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে তৎকালীন থানা ছাত্রলীগের সভাপতি ও কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি মোঃ ফজলুল হকের নেতৃত্বে গৌরীপুর কলেজ থেকে ছাত্ররা একটি বিশাল মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের মধ্যবাজার ধানমহালের কাছে আসা মাত্রই তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক এম, এ সামাদের নির্দেশে আন্দোলনরত ছাত্রদের মিছিলের উপর আয়ুব শাহীর দাঙ্গা পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। ওই সময় পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই শহীদ হন গৌরীপুর কলেজের বানিজ্য বিভাগের ২য় বর্ষের মেধাবী ছাত্র আব্দুল আজিজ ওরফে হারুন। শহীদ আব্দুল আজিজ হারুনের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চন্ডীপাশা ইউনিয়নের ছামারুল্লাহ্ গ্রামে। মৃত মিয়া বক্স সরকারের ছেলে শহীদ হারুনের ৬ ভাই, ৩ বোন। নান্দাইল-আঠারবাড়ি সড়কের পাশেই ৬৯’র গন আন্দেলনে শহীদ আব্দুল আজিজ হারুন চির নিদ্রায় শুয়ে আছেন। তার জরাজীর্ণ কবরটি এলাকার লোকজনের সহায়তায় কিছু ইট দিয়ে বেষ্টনী করে রাখা হলেও এখন আর কেউ এর খোঁজ রাখে না। হারুনের ৬ ভাইয়ের মধ্যে জীবিত তিন ভাই, মোঃ আব্দুল হামিদ,আব্দুর রাশিদ ও শফিকুল আলম চাঁন মিয়া। মৃত্যুবরণ করেছেন, আব্দুল মাজিদ ও আব্দুল গনি নামের ২ ভাই। তিন বোনের মধ্যে আনোয়ারা খাতুন জীবিত ও অপর দুই বোন আমেনা খাতুন ও আছিয়া খাতুন মারা গেছেন। হারুনের ছোট ভাই শফিকুল আলম চাঁন মিয়া জানিয়েছেন, ওই সময়ে তিনি পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র ছিলেন। ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে গৌরীপুরে গিয়ে জানতে পারে পুলিশ হারুনের লাশ অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গেছে। অবশেষে তিন দিন পর ময়মনসিংহ থেকে মুচিলেখা দিয়ে ভাইয়ের লাশ নান্দাইলে নিয়ে আসে এবং পুলিশী প্রহরায় দাফন করা হয়। হারুনের আরেক ভাই আব্দুর রাশিদ বলেন, আমার ভাইয়ের মৃত্যুর পরদিন ঢাকায় আসাদসহ আরো কয়েকজন পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়। কিন্তু আসাদের মৃত্যুর ঘটনাটি জাতীয় ভাবে স্থান পেলেও আমার ভাইয়ের রেখে যাওয়া পরিবারের খোঁজ-খবর স্থানীয়ভাবেও কেউ নেয়নি। হারুনের কলেজ বন্ধু নান্দাইলের কূল ধূরুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক মোঃ ইছহাক আকন্দ (৭৫) এ প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন,হারুন ও তিনি গৌরীপুর থানার ২ নং ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালিন চেয়ারম্যান মরহুম মোঃ গুঞ্জর আলীর সহায়তায় ইউনিয়ন পরিষদের একটি কে একসাথে থেকে গৌরীপুর কলেজে লেখা পড়া করতেন। ঘটনার দিন ২৭ জানুয়ারি পুলিশের দেওয়া ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে ছাত্ররা যখন শহরে মিছিল বের করে তখন মিছিলের সামনে ছিল হারুন। ফলে অল্প কিছুনের মধ্যে হারুন গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয় ।
- প্রতি বছর গৌরীপুরে ২৭ জানুয়ারী ”শহীদ হারুণ দিবস” বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হয়ে আসলেও হারুনের পরিবারের খবর কেউ রাখেনা । হারুণ যে স্থানে গুলিবিদ্ধ হয় সে স্থানটির পাশে ৪৪বছর পর ২০১৩ সনে গড়ে তোলা হয়েছে ছোট্ট একটি স্মৃতিফলক। যেখানে তৎকালীন ধানমহালকে গৌরীপুর বাসী নাম রাখে শহীদ হারুন র্পাক। মুক্তিযুদ্ধের পর এখানে গড়ে উঠছে শহীদ মিনার ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্য্যালয়। বর্তমানে গৌরীপুর পৌর শহরে বিভিন্ন রাজনৈতিক সামজিক,ধর্মীয় সংগঠনের সভা-সমাবেশের একমাত্র কেন্দ্রস্থল হচ্ছে এ হারুন পার্ক। এ ছাড়া তার কবরটি নামকাওয়াস্থে শুধু ইটের গাঁথুনি দিয়ে কোনরকমে স্মৃতিটুকু ধরে রাখা হয়েছে।
সোমবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৪
গৌরীপুরে ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুণ দিবস পালিত।। হারুনের নামে কলেজ ভবন ও হল নামকরনের দাবী
রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৪
গৌরীপুরে ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুণ দিবস কাল।। ৪৫ বছরে হারুনের পরিবারের খোঁজ নেয়নি কেউ
- কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
- আজ ২৭ জানুয়ারী ময়মনসিংহের গৌরীপুরে উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুন দিবস। প্রতিবছর বিভিন্ অনুষ্ঠান মালায় দিবসটি উদযাপন করা হলেও শহীদ হারুনের রেখে যাওয়া পরিবার কেমন আছে তাদের খোঁজ-খবর কেউ রাখে না বা নেয় না। ঘটনার প্রত্যদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬৯ সালে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ১১দফা আন্দোলনের সময় ঢাকা নবকুমার ইনস্টিটিউট এর ছাত্র মতিউর রহমান পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে সারা দেশে ছাত্র আন্দোলনের নতুন মাত্রা যোগ হয়। আর এই বিােভের জের ধরেই ২৭ জানুয়ারী সোমবার সকাল ১১ টায় ময়মনসিংহের গৌরীপুর শহরে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে তৎকালীন থানা ছাত্রলীগের সভাপতি ও কলেজ ছাত্র সংসদের ভিপি মোঃ ফজলুল হকের নেতৃত্বে গৌরীপুর কলেজ থেকে ছাত্ররা একটি বিশাল মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের মধ্যবাজার ধানমহালের কাছে আসা মাত্রই তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক এম, এ সামাদের নির্দেশে আন্দোলনরত ছাত্রদের মিছিলের উপর আয়ুব শাহীর দাঙ্গা পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালায়। ওই সময় পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই শহীদ হন গৌরীপুর কলেজের বানিজ্য বিভাগের ২য় বর্ষের মেধাবী ছাত্র আব্দুল আজিজ ওরফে হারুন। শহীদ আব্দুল আজিজ হারুনের বাড়ি ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার চন্ডীপাশা ইউনিয়নের ছামারুল্লাহ্ গ্রামে। মৃত মিয়া বক্স সরকারের ছেলে শহীদ হারুনের ৬ ভাই, ৩ বোন। নান্দাইল-আঠারবাড়ি সড়কের পাশেই ৬৯’র গন আন্দেলনে শহীদ আব্দুল আজিজ হারুন চির নিদ্রায় শুয়ে আছেন। তার জরাজীর্ণ কবরটি এলাকার লোকজনের সহায়তায় কিছু ইট দিয়ে বেষ্টনী করে রাখা হলেও এখন আর কেউ এর খোঁজ রাখে না। হারুনের ৬ ভাইয়ের মধ্যে জীবিত তিন ভাই, মোঃ আব্দুল হামিদ,আব্দুর রাশিদ ও শফিকুল আলম চাঁন মিয়া। মৃত্যুবরণ করেছেন, আব্দুল মাজিদ ও আব্দুল গনি নামের ২ ভাই। তিন বোনের মধ্যে আনোয়ারা খাতুন জীবিত ও অপর দুই বোন আমেনা খাতুন ও আছিয়া খাতুন মারা গেছেন। হারুনের ছোট ভাই শফিকুল আলম চাঁন মিয়া জানিয়েছেন, ওই সময়ে তিনি পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র ছিলেন। ভাইয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে গৌরীপুরে গিয়ে জানতে পারে পুলিশ হারুনের লাশ অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে গেছে। অবশেষে তিন দিন পর ময়মনসিংহ থেকে মুচিলেখা দিয়ে ভাইয়ের লাশ নান্দাইলে নিয়ে আসে এবং পুলিশী প্রহরায় দাফন করা হয়। হারুনের আরেক ভাই আব্দুর রাশিদ বলেন, আমার ভাইয়ের মৃত্যুর পরদিন ঢাকায় আসাদসহ আরো কয়েকজন পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারায়। কিন্তু আসাদের মৃত্যুর ঘটনাটি জাতীয় ভাবে স্থান পেলেও আমার ভাইয়ের রেখে যাওয়া পরিবারের খোঁজ-খবর স্থানীয়ভাবেও কেউ নেয়নি। হারুনের কলেজ বন্ধু নান্দাইলের কূল ধূরুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক মোঃ ইছহাক আকন্দ (৭৫) এ প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন,হারুন ও তিনি গৌরীপুর থানার ২ নং ইউনিয়ন পরিষদের তৎকালিন চেয়ারম্যান মরহুম মোঃ গুঞ্জর আলীর সহায়তায় ইউনিয়ন পরিষদের একটি কে একসাথে থেকে গৌরীপুর কলেজে লেখা পড়া করতেন। ঘটনার দিন ২৭ জানুয়ারি পুলিশের দেওয়া ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে ছাত্ররা যখন শহরে মিছিল বের করে তখন মিছিলের সামনে ছিল হারুন। ফলে অল্প কিছুনের মধ্যে হারুন গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হয় ।
- প্রতি বছর গৌরীপুরে ২৭ জানুয়ারী ”শহীদ হারুণ দিবস” বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হয়ে আসলেও হারুনের পরিবারের খবর কেউ রাখেনা । হারুণ যে স্থানে গুলিবিদ্ধ হয় সে স্থানটির পাশে ৪৩ বছর পর ২০১৩ সনে গড়ে তোলা হয়েছে ছোট্ট একটি স্মৃতিফলক। যেখানে তৎকালীন ধানমহালকে গৌরীপুর বাসী নাম রাখে শহীদ হারুন র্পাক। মুক্তিযুদ্ধের পর এখানে গড়ে উঠছে শহীদ মিনার ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্য্যালয়। বর্তমানে গৌরীপুর পৌর শহরে বিভিন্ন রাজনৈতিক সামজিক,ধর্মীয় সংগঠনের সভা-সমাবেশের একমাত্র কেন্দ্রস্থল হচ্ছে এ হারুন পার্ক। এ ছাড়া তার কবরটি নামকাওয়াস্থে শুধু ইটের গাঁথুনি দিয়ে কোনরকমে স্মৃতিটুকু ধরে রাখা হয়েছে। শহীদ হারুন দিবস উপলে আজ গৌরীপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, হারুণ স্মৃতি পরিষদ ও গৌরীপুর সরকারী কলেজ ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্যোগে দিনব্যাপী বিস্তারিত বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৪
নির্বাচনী কাজে একমাত্র আয়ের উৎস মিনিবাসে আগুন।। গৌরীপুরের প্রান্তিক পরিবহন ব্যবসায়ী সর্বশান্ত
- কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
- যে মিনি বাসটির আয় দিয়ে ২ ছেলে-মেয়ের লেখাপড়ার খরচসহ সংসারের সকল ব্যয় নির্বাহ হতো। সেই পুরোনো মিনি বাসটি সদ্য সমাপ্ত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরিবহন কাজে গিয়ে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ে গেছে। ফলে একমাত্র আয়ের উৎস মিনিবাসটি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় পথে বসেছে ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার প্রান্তিক পরিবহন ব্যবসায়ী রবিন্দ্র চন্দ্র সাহা। হুমকির মুখে পড়েছে তার ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার ব্যয়ের যোগান আর সংসারের ভরন পোষন দায়ভার। জানা গেছে ৫ জানুয়ারী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পরিবহন কাজের জন্য গৌরীপুর মধ্যবাজারের পরিবহন ব্যবাসয়ী রবিন্দ্র চন্দ্র সাহার একমাত্র মিনিবাসটি (নারায়নগঞ্জ-জ-০৪-২৫২) ৩ জানুয়ারী জেলা প্রশাসক কর্তৃক রিকুইজিশন করা হয়। ৪ জানুয়ারী মিনিবাসটি নির্বাচনের ব্যালট বাক্স ও আইন শংৃখলা বাহিনীকে পরিবহন করে ময়মনসিংহ-৩ আসন গৌরীপুরের ৩১ নং কেন্দ্র খলদবাড়ী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যায়। সেখানে সরকারী হেফাজতে মিনিবাসটি ওইদিন রাতে কেন্দ্রের স্কুল মাঠে দাঁড়ানো অবস্থায় ছিল। গভীর রাতে অজ্ঞাত র্দৃবৃত্তরা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় বাস চালক আলী হোসেন, হেলপার বিজয় সাহা, কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার সোহাগ সাহাসহ অপরাপর আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী আগুন নেভানোর আগেই বাসটি সম্পূর্ন পুড়ে যায়। এতে প্রায় ৬ লক্ষ টাকার ক্ষতি সাধিত হয়। এক মাত্র আয়ের উৎস ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় সর্বশান্ত হয়ে যায় মিনি বাসটির মালিক প্রান্তিক পরিবহন ব্যবসায়ী রবিন্দ্র চন্দ্র সাহা। ঘটনার পর গৌরীপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্থ মিনিবাস মালিক রবিন্দ্র চন্দ্র সাহা জানিয়েছেন, পুড়ে যাওয়া এ গাড়ীর আয় দিয়ে তার ২ ছেলে মেয়ের লেখাপড়ার খরচ ও সংসার চলতো। মিনি বাসটি পুড়ে যাওয়ায় চরম মানবেতর অবস্থায় তার দিন অতিবাহিত করতে হচ্ছে। গৌরীপুর মটরযান কর্মচারী ইউনিয়ন সমিতির সভাপতি মোঃ আহসান উল্লাহ জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্থ বাসের সরকারী ক্ষতিপুরনের জন্য জেলা প্রশাসন বরাবরে আবেদন করা হয়েছে।
গৌরীপুরে আনসার ভিডিপি’র ভাতা থেকে ৫শ টাকা করে আদায়ের অভিযোগ
- কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
- ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৩ গৌরীপুর আসনে নির্বাচনী কেন্দ্রে আইন শৃংখলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করা পিসি এপিসি ও আনসার- ভিডিপি’র ভাতা থেকে দু দফায় ৫শ টাকা উৎকোচ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা আনসার অফিস সূত্রে জানা গেছে,গৌরীপুর উপজেলার ৮৭ টি নির্বাচনী কেন্দ্রে পিসি এপিসি ও মহিলা-পুরুষ আনসার ভিডিপিসহ ৯শ ৮৭ জন দায়িত্ব পালন করে। এ ক্ষেত্রে পিসি এপিসিদের ১ হাজার ৮শ ৫০ টাকা করে ও আনসার সদস্যদের ১ হাজার ৭শ টাকা করে ভাতা দেয়ার বিধান রয়েছে। অভিযোগ পাওয়া গেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা নির্বাচনী ডিউটি তালিকায় নাম উঠানোর সময় প্রতি সদস্যর কাছ থেকে ৩শ টাকা ও ভাতা প্রদানের সময় ২শ টাকা করে মোট ৫শ টাকা আদায় করেছেন। (৯ জানুয়ারী) বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অপেক্ষা করে অবশেষে শেষ বিকালে নির্বাচনী ডিউটির ভাতার টাকা হাতে পেয়ে আনসার,ভিডিপি সদস্যরা অভিযোগে বলেছেন,সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ডিউটি তালিকায় নাম উঠানোর সময় ৩শ টাকা ও ভাতা প্রদানের সময় আরো ২শ টাকা তাদের সকলকেই বাধ্যতামুলক দিতে হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা আরো বলেন, সাংবাদিক ভাই এ কথা আমাদের নামসহ পত্রিকায় উঠলে জীবনে আর ডিউটি পাবো না। আমরা গরীব মানুষ বছরে একবার দুর্গা পূজা আর ৫ বছর পর পর একটি নির্বাচনী ডিউটিতে যা পাই তাও হারাতে হবে। তাদের অভিযোগ আনসার-ভিডিপি সদস্যদের কাছ থেকে আদায় করা টাকা উপজেলা থেকে সংশ্লিষ্ট জেলা কর্মকর্তাদের মাঝে ভাগাবাটোয়ারা হয়ে থাকে। এ বিয়য়টি নাকি ওপেন সিক্রেট। ডিউটি তালিকায় নাম উঠানো বাবদ ৩শ টাকা ও ভাতা প্রদানের সময় ২ শ টাকা করে কেটে রাখা হয়েছে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ হেলাল উদ্দিন। তিনি নির্বিকারভাবে বলেছেন আমি সুষ্টভাবে ভাতা বিতরন করেছি ।
রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৪
১০ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ।। গৌরীপুরের জনমানুষের নেতা ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির ৩য় বারের মত এমপি নির্বাচিত
কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কোন উল্লেখযোগ্য অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ছাড়াই (৫ জানুয়ারী) রোববার শান্তিপুর্নভাবে অনুষ্ঠিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনমানুষের প্রিয় নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ,সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি বেসরকারীভাবে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলার ৮৭টি কেন্দ্র থেকে ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির (নৌকা) ভোট পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৪০। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম (হরিণ) ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১শ ২৩টি । নির্বাচনে গৌরীপুর ্ উপজেলার ৮৭টি ভোট কেন্দ্রের মাঝে ৬৪টি ভোট কেন্দ্রকে অতিঝুকিপূণ, ঝুকিপূর্ন ও অর্ধঝুকিপূর্ন বলে চিহ্নিত করে স্থানীয় প্রশাসন বিষেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন। পৌরশহরসহ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ৮৭টি ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রিজাইডিং ৮৭ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩শ ৮৮জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭শ ৭৬ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। গৌরীপুর উপজেলার পৌরশহরসহ ১১টি ইউনিয়নে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৫শ ৩০ জন পুরুষ ও ১ লক্ষ ২ হাজার ৭শ ৯৩ মহিলা ভোটারের মাঝে বাতিল ভোটসহ সর্বমোট ভোট পড়েছে ৫৯ হাজার ৬শ ৯১। নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন দায়িত্ব পালন। নির্বাচনে আইন শৃংখলা রক্ষায় প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে ১০৪৪জন আনসার ভিডিপি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, ভিজিপি,আর্মড পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তাছাড়া সার্বক্ষনিক এলাকায় একাধিক স্টাইকিং ফোর্স ও ৪টি পৃথক ভ্রাম্যমান ম্যাজিষ্ট্রেট টিম নিয়োজিত ছিল। নির্বাচনে গৌরীপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৮ জন এমপি প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর যাচাই-বাচাইয়ে মাত্র ২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। তারা হলেন গৌরীপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম।
উল্লেখ্য গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অবঃ)মুজিবুর রহমান ফকির অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার আগ মুহর্ত থেকেই দলের নেতা-কমীদের মতামতকে মূল্যায়ন করাসহ এলাকার মুসলমানদের সুন্নতে খতনা, জানাজা,হিন্দুদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভোটারদের মনে সহনাভুতিশীল একটি বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছিলেন। ফলে ৮ম সংসদ নির্বাচনে তিনি অনায়াশেই দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হোন। ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি’র প্রার্থীকে পরাজিত করে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং সেই দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সাথে পালন করেছেন। এ সময়ে তিনি গৌরীপুর উপজেলার ৩৩ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যাায় উন্নীত করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের কবর স্থান নির্মান, শালীহর বৈধ্য ভুমিতে স্মুতিসৌধ স্থাপন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুনের স্মৃতি সৌধ স্থাপন, শতাধিক ব্রীজ কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মান ও নিজ অর্থায়নে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রষ্ঠিানসহ নানা স্থানে সোয়া দুইশ শহীদ মিনার নির্মান করেছেন । এ ছাড়া তিনি স্বাধীনতার ৪০ বছর পর গৌরীপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মান কাজে সিংহভাগ অর্থযোগান দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে উপজেলা শহরে বঙ্গবন্ধুসহ চার জাতীয় নেতার মুরাল স্তম্ভ স্থাপনের কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন। তাছাড়া তিনি গৌরীপুর উপজেলায় নাগরিক নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা, গ্রামীন জনপদে বিদ্যুাতায়ন করাসহ এলাকার জনসাধারনের বিভিন্ন মৌলিক চাহিদার উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রেখেছেন ।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কোন উল্লেখযোগ্য অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ছাড়াই (৫ জানুয়ারী) রোববার শান্তিপুর্নভাবে অনুষ্ঠিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনমানুষের প্রিয় নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ,সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি বেসরকারীভাবে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলার ৮৭টি কেন্দ্র থেকে ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির (নৌকা) ভোট পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৪০। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম (হরিণ) ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১শ ২৩টি । নির্বাচনে গৌরীপুর ্ উপজেলার ৮৭টি ভোট কেন্দ্রের মাঝে ৬৪টি ভোট কেন্দ্রকে অতিঝুকিপূণ, ঝুকিপূর্ন ও অর্ধঝুকিপূর্ন বলে চিহ্নিত করে স্থানীয় প্রশাসন বিষেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন। পৌরশহরসহ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ৮৭টি ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রিজাইডিং ৮৭ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩শ ৮৮জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭শ ৭৬ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। গৌরীপুর উপজেলার পৌরশহরসহ ১১টি ইউনিয়নে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৫শ ৩০ জন পুরুষ ও ১ লক্ষ ২ হাজার ৭শ ৯৩ মহিলা ভোটারের মাঝে বাতিল ভোটসহ সর্বমোট ভোট পড়েছে ৫৯ হাজার ৬শ ৯১। নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন দায়িত্ব পালন। নির্বাচনে আইন শৃংখলা রক্ষায় প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে ১০৪৪জন আনসার ভিডিপি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, ভিজিপি,আর্মড পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তাছাড়া সার্বক্ষনিক এলাকায় একাধিক স্টাইকিং ফোর্স ও ৪টি পৃথক ভ্রাম্যমান ম্যাজিষ্ট্রেট টিম নিয়োজিত ছিল। নির্বাচনে গৌরীপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৮ জন এমপি প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর যাচাই-বাচাইয়ে মাত্র ২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। তারা হলেন গৌরীপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম।
উল্লেখ্য গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অবঃ)মুজিবুর রহমান ফকির অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার আগ মুহর্ত থেকেই দলের নেতা-কমীদের মতামতকে মূল্যায়ন করাসহ এলাকার মুসলমানদের সুন্নতে খতনা, জানাজা,হিন্দুদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভোটারদের মনে সহনাভুতিশীল একটি বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছিলেন। ফলে ৮ম সংসদ নির্বাচনে তিনি অনায়াশেই দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হোন। ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি’র প্রার্থীকে পরাজিত করে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং সেই দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সাথে পালন করেছেন। এ সময়ে তিনি গৌরীপুর উপজেলার ৩৩ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যাায় উন্নীত করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের কবর স্থান নির্মান, শালীহর বৈধ্য ভুমিতে স্মুতিসৌধ স্থাপন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুনের স্মৃতি সৌধ স্থাপন, শতাধিক ব্রীজ কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মান ও নিজ অর্থায়নে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রষ্ঠিানসহ নানা স্থানে সোয়া দুইশ শহীদ মিনার নির্মান করেছেন । এ ছাড়া তিনি স্বাধীনতার ৪০ বছর পর গৌরীপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মান কাজে সিংহভাগ অর্থযোগান দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে উপজেলা শহরে বঙ্গবন্ধুসহ চার জাতীয় নেতার মুরাল স্তম্ভ স্থাপনের কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন। তাছাড়া তিনি গৌরীপুর উপজেলায় নাগরিক নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা, গ্রামীন জনপদে বিদ্যুাতায়ন করাসহ এলাকার জনসাধারনের বিভিন্ন মৌলিক চাহিদার উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রেখেছেন ।
শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৪
গৌরীপুরে ভোট কেন্দ্রে আগুন, স্বতন্ত্র প্রার্থীর ব্যানার,পোষ্টার ছেঁড়ার অভিযোগ
- কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
- ময়মনসিংহের গৌরীপুরে নির্বাচনের আগের দিন শুক্রবার ভোররাতে এক ভোট কেন্দ্রে আগুন ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর ব্যানার পোষ্টার ছেড়াসহ কেন্দ্র এজেস্টকে আটক করে মারপিটের অভিযোগ তুলেছেন স্বতন্ত্র পার্থী নাজনিন আলম। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেজে,উপজেলার ৬১ নং কেন্দ্র রামগোপালপুর ইউনিয়নের পুম্বাইল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দরজা,জানালা (৩ জানুয়ারী) ভোর রাতে কে বা কাহারা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মোঃ নাছির উদ্দিন বলেছেন আগুনে কেন্দ্রের খুব একটা ক্ষতি হয়নি। তাই কেন্দ্রেটি বাতিল করা হয়নি। তিনি বলেছেন এ কেন্দ্রে যথারিতী ভোট গ্রহন চলবে। অপর দিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগে বলেছেন শনিবার দুপুর ১২ টার দিকে ডৌহাখলা ইউনিয়নের গাজীপুর নামক স্থানে তার নির্বাচনী ব্যানার ও পোষ্টার একাধারে ছিড়ে ফেলা হয়েছে। এ সময় সতন্ত্র প্রার্থীর নিবাচর্নী এজেন্ট ভাংনামারী ইউনিয়নের খোদাবক্্রপুর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে ছোটন মিয়াকে আটকিয়ে তার কাছ থেকে লিফলেট,কেন্দ্র খরচসহ তার সাথে থাকা নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে অজ্ঞাত র্দুবৃত্তরা। এ ব্যাপারে নাজনিন আলম নিরাপত্তা চেয়ে সহকারী রির্টানিং অফিসারের কাছে একটি আবেদন করেছেন।
শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৪
গৌরীপুরে প্রাথমিক শিক্ষার্থীর মাঝে বই বিতরণের উদ্বোধন
কমল সরকার,গৌলীপুর ।।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে (২ জানুয়ারী ) বৃহস্পতিবার সকালে পৌর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরনের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বই বিতরনের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন।উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসার মোহাম্মদ জুনায়েদের সভাপতিত্বে শিক্ষক মোঃ আনোয়ার ইসলাম সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন একাডেমি সুপার ভাইজার সুধন কুমার বিশ্বাস, এটিও মোঃ সিরাজুল ইসলাম,মন্তোষ কুমার দেবনাথ,আশিকুর রেজা খান,মোঃ আব্বাস আলী,মোঃ রুহুল আমিন প্রমুখ ।
এ সময় প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বায়জিদ হোসেন, রাজেস্বরী,রফিকুজ্জামান সজিব,দ্বিতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থী মনোয়ারা তাসনিম জান্নাত,মাহির ইসলাম,প্রমা কর্মকার,তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী মুতাসিম মাহির,আশিকুর রহমান,নাজমুননাহার নুপুর, ৪র্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী হাদিসা আক্তার কলি,তারেক রহমান ও ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী নাদিম মাহামুদ নাজ,নাফিজ আহাম্মেদ,মদিনা বেগমসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর মাঝে বই বিতরন করা হয়। উল্লেখ্য এ বছর গৌরীপুর উপজেলার ১৬৩ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যৗালয়ের মাঝে ২৫ জিপিএ ৫ পেয়ে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে পৌর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে (২ জানুয়ারী ) বৃহস্পতিবার সকালে পৌর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরনের উদ্বোধন করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বই বিতরনের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন।উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসার মোহাম্মদ জুনায়েদের সভাপতিত্বে শিক্ষক মোঃ আনোয়ার ইসলাম সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন একাডেমি সুপার ভাইজার সুধন কুমার বিশ্বাস, এটিও মোঃ সিরাজুল ইসলাম,মন্তোষ কুমার দেবনাথ,আশিকুর রেজা খান,মোঃ আব্বাস আলী,মোঃ রুহুল আমিন প্রমুখ ।
এ সময় প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার্থী বায়জিদ হোসেন, রাজেস্বরী,রফিকুজ্জামান সজিব,দ্বিতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থী মনোয়ারা তাসনিম জান্নাত,মাহির ইসলাম,প্রমা কর্মকার,তৃতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী মুতাসিম মাহির,আশিকুর রহমান,নাজমুননাহার নুপুর, ৪র্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী হাদিসা আক্তার কলি,তারেক রহমান ও ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থী নাদিম মাহামুদ নাজ,নাফিজ আহাম্মেদ,মদিনা বেগমসহ ৪ শতাধিক শিক্ষার্থীর মাঝে বই বিতরন করা হয়। উল্লেখ্য এ বছর গৌরীপুর উপজেলার ১৬৩ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যৗালয়ের মাঝে ২৫ জিপিএ ৫ পেয়ে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে পৌর মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।
গৌরীপুরে নৌকার বিজয় এখন সময়ের ব্যপার !
কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
ময়মনসিংহের-৩ নির্বাচনূী এলাকা গৌরীপুরে নৌকা প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপির বিজয় এখন শুধু সময়ের ব্যপার। আগামী ৫ জানুয়ারী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে বৈধভাবে ঠিকে থাকেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম। এর পরেই স্বতন্ত্র প্রার্থী নানজিন আলমকে নিয়েই মেতে উঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি বিরোধী নেতাকর্মী ও তাদের পক্ষ সমর্থন করে অন্যান্য সাধারণ লোকজন। জমে উঠে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হরিন প্রতিকের নির্বাচনী প্রচারনা। হরিন প্রতিকের জয়ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠে শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামীন জনপদ। কিন্তু তা মাত্র ছিল কদিনের জন্য। হঠাৎ করে পাল্টে গেছে নির্বাচনী ছক। বন্ধ ও স্তব্ধ হয়ে গেছে স্বতন্ত্র প্রাথীর প্রতিক হরিনের জংজয়কারের শ্লোগান। কারন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের প্রধান শক্তি ও সমর্থক ছিল ক্যাপ্টেন বিরোধীরা। যারা নৌকার একনিষ্ট ভক্ত ও পরিক্ষিত সৈনিক। তারা কোননা কোন কারনে ক্যাপ্টেন বিরোধিতা ভুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনকে ছেড়ে একে একে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে গনসংযোগে নামতে শুরু করেন। ক্রমান্বয়ে সমর্থক শূন্য হতে থাকে নাজনিন, ভাটা পড়ে তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারনায়। এদিকে ব্যপক প্রচার ও সমর্থকের পাল্লা ভারী হতে থাকে নৌকা প্রতিক প্রাপ্ত ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র। যারা নৌকা বা নৌকার প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র নামটি পর্যন্ত শুনলে রাগে-ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন । তারা এখন বিভিন্ন জনপদে নৌকার পক্ষে ভোট প্রার্থনায় গণসংযোগ করছেন। সম্প্রতি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলমের প্রচারনার গাড়ীটি কেবা কাহারা জংবাংলা শ্লোগান দিয়ে ভাংচুর করে। বর্তমানে সেই ভাঙ্গা কাঁচের মাইক্রোতে চড়ে কাছের কিছু সমর্থকদের নিয়ে প্রার্থী নাজনিন লিফলেট, বিতরণসহ নির্লিপ্ত গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই অবস্থাদৃষ্টে বোঝা যাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের নির্বাচনী একমাত্র শক্তি ক্যাপ্টেন বিরোধীরা দলের স্বার্থে তার প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় একেবারে শক্তিহীন ও দুর্বল হয়ে পড়েছেন তিনি। কারণ গৃহবধু নাজনিন শুধু আওংামী লীগের দীর্ঘদিনের সৈনিক স্বামী ফেরদৌস আলমের পরিচয়ে পরিচিত। এ ছাড়া নির্বাচন সময় ছাড়া অতীতে এলাকায় নাজনিনের কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিচয় নেই। এক্ষেত্রে বলা যায় ক্যাপ্টেন মুজিব প্রতিপক্ষ হিসেবে ভোট মাঠে স্বল্প সংখ্যক দুর্বল সমর্থক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না। ফলে নৌকা অর্থাৎ ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র বিজয় এখন শুধু নির্বাচন সময়ের ব্যপার মাত্র। এর পরও মহিলা ভোটারের ভোট বেশী কাষ্টিং হলে-- মহিলা প্রীতিতে নির্বাচনী ছক পাল্টে যাবার ধারনা পোষন করছে বোদ্ধা মহল।
ময়মনসিংহের-৩ নির্বাচনূী এলাকা গৌরীপুরে নৌকা প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপির বিজয় এখন শুধু সময়ের ব্যপার। আগামী ৫ জানুয়ারী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে বৈধভাবে ঠিকে থাকেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম। এর পরেই স্বতন্ত্র প্রার্থী নানজিন আলমকে নিয়েই মেতে উঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি বিরোধী নেতাকর্মী ও তাদের পক্ষ সমর্থন করে অন্যান্য সাধারণ লোকজন। জমে উঠে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হরিন প্রতিকের নির্বাচনী প্রচারনা। হরিন প্রতিকের জয়ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠে শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামীন জনপদ। কিন্তু তা মাত্র ছিল কদিনের জন্য। হঠাৎ করে পাল্টে গেছে নির্বাচনী ছক। বন্ধ ও স্তব্ধ হয়ে গেছে স্বতন্ত্র প্রাথীর প্রতিক হরিনের জংজয়কারের শ্লোগান। কারন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের প্রধান শক্তি ও সমর্থক ছিল ক্যাপ্টেন বিরোধীরা। যারা নৌকার একনিষ্ট ভক্ত ও পরিক্ষিত সৈনিক। তারা কোননা কোন কারনে ক্যাপ্টেন বিরোধিতা ভুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনকে ছেড়ে একে একে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে গনসংযোগে নামতে শুরু করেন। ক্রমান্বয়ে সমর্থক শূন্য হতে থাকে নাজনিন, ভাটা পড়ে তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারনায়। এদিকে ব্যপক প্রচার ও সমর্থকের পাল্লা ভারী হতে থাকে নৌকা প্রতিক প্রাপ্ত ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র। যারা নৌকা বা নৌকার প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র নামটি পর্যন্ত শুনলে রাগে-ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন । তারা এখন বিভিন্ন জনপদে নৌকার পক্ষে ভোট প্রার্থনায় গণসংযোগ করছেন। সম্প্রতি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলমের প্রচারনার গাড়ীটি কেবা কাহারা জংবাংলা শ্লোগান দিয়ে ভাংচুর করে। বর্তমানে সেই ভাঙ্গা কাঁচের মাইক্রোতে চড়ে কাছের কিছু সমর্থকদের নিয়ে প্রার্থী নাজনিন লিফলেট, বিতরণসহ নির্লিপ্ত গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই অবস্থাদৃষ্টে বোঝা যাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের নির্বাচনী একমাত্র শক্তি ক্যাপ্টেন বিরোধীরা দলের স্বার্থে তার প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় একেবারে শক্তিহীন ও দুর্বল হয়ে পড়েছেন তিনি। কারণ গৃহবধু নাজনিন শুধু আওংামী লীগের দীর্ঘদিনের সৈনিক স্বামী ফেরদৌস আলমের পরিচয়ে পরিচিত। এ ছাড়া নির্বাচন সময় ছাড়া অতীতে এলাকায় নাজনিনের কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিচয় নেই। এক্ষেত্রে বলা যায় ক্যাপ্টেন মুজিব প্রতিপক্ষ হিসেবে ভোট মাঠে স্বল্প সংখ্যক দুর্বল সমর্থক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না। ফলে নৌকা অর্থাৎ ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র বিজয় এখন শুধু নির্বাচন সময়ের ব্যপার মাত্র। এর পরও মহিলা ভোটারের ভোট বেশী কাষ্টিং হলে-- মহিলা প্রীতিতে নির্বাচনী ছক পাল্টে যাবার ধারনা পোষন করছে বোদ্ধা মহল।
গৌরীপুর প্রেসকাবের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কমল সরকার,গৌরীপুর।।
ময়মনসিংহরে গৌরীপুর প্রেসকাবের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বুধবার(১জানুয়ারী) বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিযে পালিত হয়েছে। কর্মসূচীর মধ্যে ছিল বর্ণাঢ্য র্যালী, আলোচনা সভা, আলোক সজ্জা, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শণী।
গৌরীপুর প্রেসকাব চত্ত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়ে গৌরীপুর শহর প্রদক্ষিণ করে আবার প্রেসকাবে এসে শেষ হয়। র্যালী উদ্বোধন করেন গৌরীপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলাম। র্যালী শেষে প্রেসকাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসকাবের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মিন্টু। সাধারণ সম্পাদক এইচ.এম খায়রুল বাশারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি কমল সরকার, বেগ ফারুক আহাম্মদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন শাহীন, ইকবাল হোসেন জুয়েল, আলী হায়দার রবিন, মোঃ রইছ উদ্দিন, সংগীত শিক্ষক আব্দুল হাই, সাংবাদিক আজম জহিরুল ইসলাম,মজিবুর রহমান, আবু কাউছার রন্টি, মশিউর রহমান কাউছার, মোঃ সাজ্জাতুল ইসলাম সাজ্জাত, হুমায়ুন কবির, তিলক রায়, কাজী আব্দুল্লাহ আমিন, শেখ মোঃ বিপ্লব আবুল ফজল আজাদ হীরা, নাজিম উদ্দিন, নাদিরা জামান পান্না, আব্দুল বাসেত, সেলিম আল রাজ, ইদ্রিস আলী, প্রমুখ। সন্ধ্যায় প্রেসকাব ভবনে আলোক সজ্জা ও শহীদ হারুণ পার্কে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শণীর আয়োজন করা হয়।
ময়মনসিংহরে গৌরীপুর প্রেসকাবের ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী বুধবার(১জানুয়ারী) বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্য দিযে পালিত হয়েছে। কর্মসূচীর মধ্যে ছিল বর্ণাঢ্য র্যালী, আলোচনা সভা, আলোক সজ্জা, মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শণী।
গৌরীপুর প্রেসকাব চত্ত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়ে গৌরীপুর শহর প্রদক্ষিণ করে আবার প্রেসকাবে এসে শেষ হয়। র্যালী উদ্বোধন করেন গৌরীপুর পৌরসভার মেয়র সৈয়দ রফিকুল ইসলাম। র্যালী শেষে প্রেসকাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেসকাবের সভাপতি শফিকুল ইসলাম মিন্টু। সাধারণ সম্পাদক এইচ.এম খায়রুল বাশারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসকাবের সাবেক সভাপতি কমল সরকার, বেগ ফারুক আহাম্মদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন শাহীন, ইকবাল হোসেন জুয়েল, আলী হায়দার রবিন, মোঃ রইছ উদ্দিন, সংগীত শিক্ষক আব্দুল হাই, সাংবাদিক আজম জহিরুল ইসলাম,মজিবুর রহমান, আবু কাউছার রন্টি, মশিউর রহমান কাউছার, মোঃ সাজ্জাতুল ইসলাম সাজ্জাত, হুমায়ুন কবির, তিলক রায়, কাজী আব্দুল্লাহ আমিন, শেখ মোঃ বিপ্লব আবুল ফজল আজাদ হীরা, নাজিম উদ্দিন, নাদিরা জামান পান্না, আব্দুল বাসেত, সেলিম আল রাজ, ইদ্রিস আলী, প্রমুখ। সন্ধ্যায় প্রেসকাব ভবনে আলোক সজ্জা ও শহীদ হারুণ পার্কে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শণীর আয়োজন করা হয়।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)