কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
ময়মনসিংহের-৩ নির্বাচনূী এলাকা গৌরীপুরে নৌকা প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপির বিজয় এখন শুধু সময়ের ব্যপার। আগামী ৫ জানুয়ারী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে বৈধভাবে ঠিকে থাকেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম। এর পরেই স্বতন্ত্র প্রার্থী নানজিন আলমকে নিয়েই মেতে উঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি বিরোধী নেতাকর্মী ও তাদের পক্ষ সমর্থন করে অন্যান্য সাধারণ লোকজন। জমে উঠে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হরিন প্রতিকের নির্বাচনী প্রচারনা। হরিন প্রতিকের জয়ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠে শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামীন জনপদ। কিন্তু তা মাত্র ছিল কদিনের জন্য। হঠাৎ করে পাল্টে গেছে নির্বাচনী ছক। বন্ধ ও স্তব্ধ হয়ে গেছে স্বতন্ত্র প্রাথীর প্রতিক হরিনের জংজয়কারের শ্লোগান। কারন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের প্রধান শক্তি ও সমর্থক ছিল ক্যাপ্টেন বিরোধীরা। যারা নৌকার একনিষ্ট ভক্ত ও পরিক্ষিত সৈনিক। তারা কোননা কোন কারনে ক্যাপ্টেন বিরোধিতা ভুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনকে ছেড়ে একে একে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে গনসংযোগে নামতে শুরু করেন। ক্রমান্বয়ে সমর্থক শূন্য হতে থাকে নাজনিন, ভাটা পড়ে তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারনায়। এদিকে ব্যপক প্রচার ও সমর্থকের পাল্লা ভারী হতে থাকে নৌকা প্রতিক প্রাপ্ত ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র। যারা নৌকা বা নৌকার প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র নামটি পর্যন্ত শুনলে রাগে-ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন । তারা এখন বিভিন্ন জনপদে নৌকার পক্ষে ভোট প্রার্থনায় গণসংযোগ করছেন। সম্প্রতি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলমের প্রচারনার গাড়ীটি কেবা কাহারা জংবাংলা শ্লোগান দিয়ে ভাংচুর করে। বর্তমানে সেই ভাঙ্গা কাঁচের মাইক্রোতে চড়ে কাছের কিছু সমর্থকদের নিয়ে প্রার্থী নাজনিন লিফলেট, বিতরণসহ নির্লিপ্ত গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই অবস্থাদৃষ্টে বোঝা যাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের নির্বাচনী একমাত্র শক্তি ক্যাপ্টেন বিরোধীরা দলের স্বার্থে তার প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় একেবারে শক্তিহীন ও দুর্বল হয়ে পড়েছেন তিনি। কারণ গৃহবধু নাজনিন শুধু আওংামী লীগের দীর্ঘদিনের সৈনিক স্বামী ফেরদৌস আলমের পরিচয়ে পরিচিত। এ ছাড়া নির্বাচন সময় ছাড়া অতীতে এলাকায় নাজনিনের কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিচয় নেই। এক্ষেত্রে বলা যায় ক্যাপ্টেন মুজিব প্রতিপক্ষ হিসেবে ভোট মাঠে স্বল্প সংখ্যক দুর্বল সমর্থক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না। ফলে নৌকা অর্থাৎ ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র বিজয় এখন শুধু নির্বাচন সময়ের ব্যপার মাত্র। এর পরও মহিলা ভোটারের ভোট বেশী কাষ্টিং হলে-- মহিলা প্রীতিতে নির্বাচনী ছক পাল্টে যাবার ধারনা পোষন করছে বোদ্ধা মহল।
ময়মনসিংহের-৩ নির্বাচনূী এলাকা গৌরীপুরে নৌকা প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপির বিজয় এখন শুধু সময়ের ব্যপার। আগামী ৫ জানুয়ারী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বদ্বিতার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৭ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে বৈধভাবে ঠিকে থাকেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম। এর পরেই স্বতন্ত্র প্রার্থী নানজিন আলমকে নিয়েই মেতে উঠে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি বিরোধী নেতাকর্মী ও তাদের পক্ষ সমর্থন করে অন্যান্য সাধারণ লোকজন। জমে উঠে স্বতন্ত্র প্রার্থীর হরিন প্রতিকের নির্বাচনী প্রচারনা। হরিন প্রতিকের জয়ধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠে শহরসহ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামীন জনপদ। কিন্তু তা মাত্র ছিল কদিনের জন্য। হঠাৎ করে পাল্টে গেছে নির্বাচনী ছক। বন্ধ ও স্তব্ধ হয়ে গেছে স্বতন্ত্র প্রাথীর প্রতিক হরিনের জংজয়কারের শ্লোগান। কারন স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের প্রধান শক্তি ও সমর্থক ছিল ক্যাপ্টেন বিরোধীরা। যারা নৌকার একনিষ্ট ভক্ত ও পরিক্ষিত সৈনিক। তারা কোননা কোন কারনে ক্যাপ্টেন বিরোধিতা ভুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনকে ছেড়ে একে একে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে গনসংযোগে নামতে শুরু করেন। ক্রমান্বয়ে সমর্থক শূন্য হতে থাকে নাজনিন, ভাটা পড়ে তার নির্বাচনী প্রচার প্রচারনায়। এদিকে ব্যপক প্রচার ও সমর্থকের পাল্লা ভারী হতে থাকে নৌকা প্রতিক প্রাপ্ত ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র। যারা নৌকা বা নৌকার প্রার্থী ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র নামটি পর্যন্ত শুনলে রাগে-ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন । তারা এখন বিভিন্ন জনপদে নৌকার পক্ষে ভোট প্রার্থনায় গণসংযোগ করছেন। সম্প্রতি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলমের প্রচারনার গাড়ীটি কেবা কাহারা জংবাংলা শ্লোগান দিয়ে ভাংচুর করে। বর্তমানে সেই ভাঙ্গা কাঁচের মাইক্রোতে চড়ে কাছের কিছু সমর্থকদের নিয়ে প্রার্থী নাজনিন লিফলেট, বিতরণসহ নির্লিপ্ত গনসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাই অবস্থাদৃষ্টে বোঝা যাচ্ছে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিনের নির্বাচনী একমাত্র শক্তি ক্যাপ্টেন বিরোধীরা দলের স্বার্থে তার প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেয়ায় একেবারে শক্তিহীন ও দুর্বল হয়ে পড়েছেন তিনি। কারণ গৃহবধু নাজনিন শুধু আওংামী লীগের দীর্ঘদিনের সৈনিক স্বামী ফেরদৌস আলমের পরিচয়ে পরিচিত। এ ছাড়া নির্বাচন সময় ছাড়া অতীতে এলাকায় নাজনিনের কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিচয় নেই। এক্ষেত্রে বলা যায় ক্যাপ্টেন মুজিব প্রতিপক্ষ হিসেবে ভোট মাঠে স্বল্প সংখ্যক দুর্বল সমর্থক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন খুব একটা সুবিধা করতে পারবেন না। ফলে নৌকা অর্থাৎ ডাঃ ক্যপ্টেন (অবঃ) মুজিবুর রহমান ফকির এমপি‘র বিজয় এখন শুধু নির্বাচন সময়ের ব্যপার মাত্র। এর পরও মহিলা ভোটারের ভোট বেশী কাষ্টিং হলে-- মহিলা প্রীতিতে নির্বাচনী ছক পাল্টে যাবার ধারনা পোষন করছে বোদ্ধা মহল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন