কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কোন উল্লেখযোগ্য অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ছাড়াই (৫ জানুয়ারী) রোববার শান্তিপুর্নভাবে অনুষ্ঠিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনমানুষের প্রিয় নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ,সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি বেসরকারীভাবে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলার ৮৭টি কেন্দ্র থেকে ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির (নৌকা) ভোট পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৪০। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম (হরিণ) ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১শ ২৩টি । নির্বাচনে গৌরীপুর ্ উপজেলার ৮৭টি ভোট কেন্দ্রের মাঝে ৬৪টি ভোট কেন্দ্রকে অতিঝুকিপূণ, ঝুকিপূর্ন ও অর্ধঝুকিপূর্ন বলে চিহ্নিত করে স্থানীয় প্রশাসন বিষেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন। পৌরশহরসহ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ৮৭টি ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রিজাইডিং ৮৭ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩শ ৮৮জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭শ ৭৬ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। গৌরীপুর উপজেলার পৌরশহরসহ ১১টি ইউনিয়নে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৫শ ৩০ জন পুরুষ ও ১ লক্ষ ২ হাজার ৭শ ৯৩ মহিলা ভোটারের মাঝে বাতিল ভোটসহ সর্বমোট ভোট পড়েছে ৫৯ হাজার ৬শ ৯১। নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন দায়িত্ব পালন। নির্বাচনে আইন শৃংখলা রক্ষায় প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে ১০৪৪জন আনসার ভিডিপি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, ভিজিপি,আর্মড পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তাছাড়া সার্বক্ষনিক এলাকায় একাধিক স্টাইকিং ফোর্স ও ৪টি পৃথক ভ্রাম্যমান ম্যাজিষ্ট্রেট টিম নিয়োজিত ছিল। নির্বাচনে গৌরীপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৮ জন এমপি প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর যাচাই-বাচাইয়ে মাত্র ২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। তারা হলেন গৌরীপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম।
উল্লেখ্য গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অবঃ)মুজিবুর রহমান ফকির অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার আগ মুহর্ত থেকেই দলের নেতা-কমীদের মতামতকে মূল্যায়ন করাসহ এলাকার মুসলমানদের সুন্নতে খতনা, জানাজা,হিন্দুদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভোটারদের মনে সহনাভুতিশীল একটি বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছিলেন। ফলে ৮ম সংসদ নির্বাচনে তিনি অনায়াশেই দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হোন। ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি’র প্রার্থীকে পরাজিত করে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং সেই দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সাথে পালন করেছেন। এ সময়ে তিনি গৌরীপুর উপজেলার ৩৩ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যাায় উন্নীত করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের কবর স্থান নির্মান, শালীহর বৈধ্য ভুমিতে স্মুতিসৌধ স্থাপন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুনের স্মৃতি সৌধ স্থাপন, শতাধিক ব্রীজ কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মান ও নিজ অর্থায়নে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রষ্ঠিানসহ নানা স্থানে সোয়া দুইশ শহীদ মিনার নির্মান করেছেন । এ ছাড়া তিনি স্বাধীনতার ৪০ বছর পর গৌরীপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মান কাজে সিংহভাগ অর্থযোগান দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে উপজেলা শহরে বঙ্গবন্ধুসহ চার জাতীয় নেতার মুরাল স্তম্ভ স্থাপনের কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন। তাছাড়া তিনি গৌরীপুর উপজেলায় নাগরিক নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা, গ্রামীন জনপদে বিদ্যুাতায়ন করাসহ এলাকার জনসাধারনের বিভিন্ন মৌলিক চাহিদার উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রেখেছেন ।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কোন উল্লেখযোগ্য অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ছাড়াই (৫ জানুয়ারী) রোববার শান্তিপুর্নভাবে অনুষ্ঠিত ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনমানুষের প্রিয় নেতা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ,সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি বেসরকারীভাবে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। উপজেলার ৮৭টি কেন্দ্র থেকে ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির (নৌকা) ভোট পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৪০। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দি স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনীন আলম (হরিণ) ভোট পেয়েছেন ১৫ হাজার ১শ ২৩টি । নির্বাচনে গৌরীপুর ্ উপজেলার ৮৭টি ভোট কেন্দ্রের মাঝে ৬৪টি ভোট কেন্দ্রকে অতিঝুকিপূণ, ঝুকিপূর্ন ও অর্ধঝুকিপূর্ন বলে চিহ্নিত করে স্থানীয় প্রশাসন বিষেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন। পৌরশহরসহ উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে ৮৭টি ভোট কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রিজাইডিং ৮৭ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩শ ৮৮জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও ৭শ ৭৬ জন পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। গৌরীপুর উপজেলার পৌরশহরসহ ১১টি ইউনিয়নে ২ লক্ষ ৪ হাজার ৫শ ৩০ জন পুরুষ ও ১ লক্ষ ২ হাজার ৭শ ৯৩ মহিলা ভোটারের মাঝে বাতিল ভোটসহ সর্বমোট ভোট পড়েছে ৫৯ হাজার ৬শ ৯১। নির্বাচন পরিচালনায় প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন দায়িত্ব পালন। নির্বাচনে আইন শৃংখলা রক্ষায় প্রতি কেন্দ্রে ১২জন করে ১০৪৪জন আনসার ভিডিপি, পুলিশ, সেনাবাহিনী, ভিজিপি,আর্মড পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তাছাড়া সার্বক্ষনিক এলাকায় একাধিক স্টাইকিং ফোর্স ও ৪টি পৃথক ভ্রাম্যমান ম্যাজিষ্ট্রেট টিম নিয়োজিত ছিল। নির্বাচনে গৌরীপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানসহ ৮ জন এমপি প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দেয়ার পর যাচাই-বাচাইয়ে মাত্র ২ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়। তারা হলেন গৌরীপুরে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) মজিবুর রহমান ফকির এমপি ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজনিন আলম।
উল্লেখ্য গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অবঃ)মুজিবুর রহমান ফকির অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার আগ মুহর্ত থেকেই দলের নেতা-কমীদের মতামতকে মূল্যায়ন করাসহ এলাকার মুসলমানদের সুন্নতে খতনা, জানাজা,হিন্দুদের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভোটারদের মনে সহনাভুতিশীল একটি বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছিলেন। ফলে ৮ম সংসদ নির্বাচনে তিনি অনায়াশেই দলীয় মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হোন। ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে বিএনপি’র প্রার্থীকে পরাজিত করে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হলে বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান এবং সেই দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সাথে পালন করেছেন। এ সময়ে তিনি গৌরীপুর উপজেলার ৩৩ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটিকে ৫০ শয্যাায় উন্নীত করেন। মুক্তিযোদ্ধাদের কবর স্থান নির্মান, শালীহর বৈধ্য ভুমিতে স্মুতিসৌধ স্থাপন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হারুনের স্মৃতি সৌধ স্থাপন, শতাধিক ব্রীজ কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নতুন ভবন নির্মান ও নিজ অর্থায়নে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রষ্ঠিানসহ নানা স্থানে সোয়া দুইশ শহীদ মিনার নির্মান করেছেন । এ ছাড়া তিনি স্বাধীনতার ৪০ বছর পর গৌরীপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ নির্মান কাজে সিংহভাগ অর্থযোগান দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি প্রায় ৫০ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে উপজেলা শহরে বঙ্গবন্ধুসহ চার জাতীয় নেতার মুরাল স্তম্ভ স্থাপনের কাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন। তাছাড়া তিনি গৌরীপুর উপজেলায় নাগরিক নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা, গ্রামীন জনপদে বিদ্যুাতায়ন করাসহ এলাকার জনসাধারনের বিভিন্ন মৌলিক চাহিদার উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রেখেছেন ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন