কমল সরকার,গৌরীপুর।।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর জনতা ব্যাংক এসি শাখার ২ ব্যাংক একাউন্টের চেকে ব্যাংক কর্মকর্তার চেক পোষ্টিং সই জাল করে একাধিক চেকের মাধ্যমে ১৩ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারক চক্র। ঘটনাটি ধরা পরার পর বুধবার সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্র্র্তৃপক্ষ তরিগড়ি করে ধার-দেনায় ব্যাংকের হিসেব ঠিক করলেও শেষ মেষ বিষয়টি আর ধামা-চাপা দিতে পারেনি। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সারা দিন স্বাভাবিক লেন দেন শেষে সন্ধ্যায় হিসেব মিলাতে গিয়ে ১৩ লক্ষ টাকার গড়মিল ধরা পড়ে। একপর্যায়ে পেমেন্ট চেক হিসেব করে দেখা যায় আবুল কালাম হিসাব নং-১৬২২২ ও মোঃ কামাল হিসাব নং-১৬২৩৭ থেকে ৭টি চেকে ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। কিন্তু উল্লেখিত হিসাব নং-দুটিতে সর্বমোট টাকা জমা রয়েছে মাত্র ৪ হাজার। ব্যাংক কতৃপক্ষ ঘটনা ধামা চাপা দিতে রাত থেকে ধার-দেনা করে বুধবার সকাল পর্যন্ত সমুদয় টাকা ব্যাংকে জমা দিয়েছেন। ততক্ষনে বিষয়টি শহরময় চাউর হয়ে পড়ে। ব্যাংকে ছুটে যায় স্থানীয় সাংবাদিকরা। এ সময় ব্যাংক ব্যবস্থাপক শাখাওয়াত হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেছেন বিষয়টি নিজেদের পকেটের টাকায় মিমাংসা করা হয়েছে। এদিকে টাকা উত্তোলনের চেক পোষ্টিং কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুস জানিয়েছেন, ঘটনার দিন তার হাত দিয়ে বড় অংকের কোন চেক নগদ পেমেন্টের জন্য পোষ্টিং দেয়া হয়নি। তিনি বলেছেন তার পোষ্টিং সই ও আনুসাঙ্গিক সিল জাল করে প্রতারক চক্র টাকা তুলে নিয়ে গেছে। ঘটনা তদন্তে ময়মনসিংহের জনতা ব্যাংকের জেলা যোনাল ও বিভাগীয় অফিসের টিম গৌরীপুর জনতা ব্যাংক পরিদর্শন করেছেন। এ নিয়ে জনতা ব্যাংক গ্রাহকদের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর জনতা ব্যাংক এসি শাখার ২ ব্যাংক একাউন্টের চেকে ব্যাংক কর্মকর্তার চেক পোষ্টিং সই জাল করে একাধিক চেকের মাধ্যমে ১৩ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারক চক্র। ঘটনাটি ধরা পরার পর বুধবার সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্র্র্তৃপক্ষ তরিগড়ি করে ধার-দেনায় ব্যাংকের হিসেব ঠিক করলেও শেষ মেষ বিষয়টি আর ধামা-চাপা দিতে পারেনি। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তাদের সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) সারা দিন স্বাভাবিক লেন দেন শেষে সন্ধ্যায় হিসেব মিলাতে গিয়ে ১৩ লক্ষ টাকার গড়মিল ধরা পড়ে। একপর্যায়ে পেমেন্ট চেক হিসেব করে দেখা যায় আবুল কালাম হিসাব নং-১৬২২২ ও মোঃ কামাল হিসাব নং-১৬২৩৭ থেকে ৭টি চেকে ১৩ লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। কিন্তু উল্লেখিত হিসাব নং-দুটিতে সর্বমোট টাকা জমা রয়েছে মাত্র ৪ হাজার। ব্যাংক কতৃপক্ষ ঘটনা ধামা চাপা দিতে রাত থেকে ধার-দেনা করে বুধবার সকাল পর্যন্ত সমুদয় টাকা ব্যাংকে জমা দিয়েছেন। ততক্ষনে বিষয়টি শহরময় চাউর হয়ে পড়ে। ব্যাংকে ছুটে যায় স্থানীয় সাংবাদিকরা। এ সময় ব্যাংক ব্যবস্থাপক শাখাওয়াত হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেছেন বিষয়টি নিজেদের পকেটের টাকায় মিমাংসা করা হয়েছে। এদিকে টাকা উত্তোলনের চেক পোষ্টিং কর্মকর্তা আব্দুল কদ্দুস জানিয়েছেন, ঘটনার দিন তার হাত দিয়ে বড় অংকের কোন চেক নগদ পেমেন্টের জন্য পোষ্টিং দেয়া হয়নি। তিনি বলেছেন তার পোষ্টিং সই ও আনুসাঙ্গিক সিল জাল করে প্রতারক চক্র টাকা তুলে নিয়ে গেছে। ঘটনা তদন্তে ময়মনসিংহের জনতা ব্যাংকের জেলা যোনাল ও বিভাগীয় অফিসের টিম গৌরীপুর জনতা ব্যাংক পরিদর্শন করেছেন। এ নিয়ে জনতা ব্যাংক গ্রাহকদের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন