কমল সরকার,গৌরীপুর ।।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর থানার এ এস আই চন্দন ও তার সঙ্গীয় আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তা (২৫ নভেম্বর) সোমবার দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে ২টি জুয়ার আসরে অভিযান চালায়। এ সময় হাতে নাতে ধৃত ৪ জুয়ারীকে থানায় না এনে টাকার বিনিময় তাদের ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ঘটনার দিন দুপুরে গৌরীপুর থানার এ এস আই চন্দন ও তার সাথের জনৈক আরেক কর্মকর্তা উপজেলার সদর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে জুয়ার আসর ভাঙ্গতে অভিযান চালায়। ঘটনার সময় এলাকার আঃ রহমানের চায়ের দোকানে জুয়ার আসরে জুয়ারীরা তাস দিয়ে জুয়া খেলছিল। এ সময় এ এস আই চন্দন অত্র এলাকার মৃত মিরাজ আলীর ছেলে আঃ রহমান (৫৫) ও মৃত উমর আলীর ছেলে শহিদ (৪০) জুয়ারীকে আটক করে। পরে ১৫শ টাকা নিয়ে আটককৃতদের ছেড়ে দেয়া হয়। এ ঘটনার কিছু সময় পর একই ইউনিয়নের গজন্দর গ্রাম থেকে আরো ২ জুয়ারীকে আটক করে ৩ হাজর টাকা সেলামী নিয়ে তাদেরও ছেড়ে দেয়া হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। উল্লেখ্য এ এস আই চন্দন গৌরীপুর থানায় যোগদানের পর থেকে উপজেলার বিভিন্ন সেক্টরের অপরাধীদের সাথে তার গোপন সখ্যতা গড়ে উঠে। এই সুবাদে মাদক, জুয়ারী, ও নানা অপরাধীর কাছ থেকে তিনি নিয়মিত মাসোহারা নিয়ে থাকেন। তাছাড়া গ্রেফতার এড়ানো বিভিন্ন মামলার ফেরারী আসামী তার সামনে পড়লেও তিনি তাদের গ্রেফতার করেন না বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে । অপরদিকে এ এস আই চন্দনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তিনি যেদিন থানায় ডিউটি অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন সেদিন কোন প্রকার জিডি করেন না। এক্ষেত্রে ২/১টি জিডি এন্ট্রি হলেও তা হয় টাকার বিনিময়ে। এক্ষেত্রে ভুক্তভোগী মহলকে চরম হয়রানীর স্বীকার হতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে এ এস আই চন্দনের সাথে কথা বলার জন্য তার ০১৭৪০৫১৬১৪৪ মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করলে তিনি অজ্ঞাত কারনে ফোন রিসিভ করেননি।
ময়মনসিংহের গৌরীপুর থানার এ এস আই চন্দন ও তার সঙ্গীয় আরেকজন পুলিশ কর্মকর্তা (২৫ নভেম্বর) সোমবার দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে ২টি জুয়ার আসরে অভিযান চালায়। এ সময় হাতে নাতে ধৃত ৪ জুয়ারীকে থানায় না এনে টাকার বিনিময় তাদের ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, ঘটনার দিন দুপুরে গৌরীপুর থানার এ এস আই চন্দন ও তার সাথের জনৈক আরেক কর্মকর্তা উপজেলার সদর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে জুয়ার আসর ভাঙ্গতে অভিযান চালায়। ঘটনার সময় এলাকার আঃ রহমানের চায়ের দোকানে জুয়ার আসরে জুয়ারীরা তাস দিয়ে জুয়া খেলছিল। এ সময় এ এস আই চন্দন অত্র এলাকার মৃত মিরাজ আলীর ছেলে আঃ রহমান (৫৫) ও মৃত উমর আলীর ছেলে শহিদ (৪০) জুয়ারীকে আটক করে। পরে ১৫শ টাকা নিয়ে আটককৃতদের ছেড়ে দেয়া হয়। এ ঘটনার কিছু সময় পর একই ইউনিয়নের গজন্দর গ্রাম থেকে আরো ২ জুয়ারীকে আটক করে ৩ হাজর টাকা সেলামী নিয়ে তাদেরও ছেড়ে দেয়া হয় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। উল্লেখ্য এ এস আই চন্দন গৌরীপুর থানায় যোগদানের পর থেকে উপজেলার বিভিন্ন সেক্টরের অপরাধীদের সাথে তার গোপন সখ্যতা গড়ে উঠে। এই সুবাদে মাদক, জুয়ারী, ও নানা অপরাধীর কাছ থেকে তিনি নিয়মিত মাসোহারা নিয়ে থাকেন। তাছাড়া গ্রেফতার এড়ানো বিভিন্ন মামলার ফেরারী আসামী তার সামনে পড়লেও তিনি তাদের গ্রেফতার করেন না বলে একাধিক অভিযোগ রয়েছে । অপরদিকে এ এস আই চন্দনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তিনি যেদিন থানায় ডিউটি অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন সেদিন কোন প্রকার জিডি করেন না। এক্ষেত্রে ২/১টি জিডি এন্ট্রি হলেও তা হয় টাকার বিনিময়ে। এক্ষেত্রে ভুক্তভোগী মহলকে চরম হয়রানীর স্বীকার হতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে এ এস আই চন্দনের সাথে কথা বলার জন্য তার ০১৭৪০৫১৬১৪৪ মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করলে তিনি অজ্ঞাত কারনে ফোন রিসিভ করেননি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন